কর্মশিক্ষা কি? কর্ম শিক্ষার উদ্দেশ্য গুলি কি কি ?

SAFAL TUMI Education
0

কর্মশিক্ষা কি? কর্ম শিক্ষার উদ্দেশ্য গুলি কি কি ?


 কর্মশিক্ষার সংজ্ঞা :

অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবনের উপযোগী জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে চলন সই কর্ম পটুত্ব ও কর্মপ্ররণতা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে উৎপাদনাত্মক করে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ভিত্তিক বিশেষ শিক্ষা প্রনালীকে বলে কর্মশিক্ষা।

কর্মশিক্ষার লক্ষ্য


ক) কাজকরার মাধ্যমে শিক্ষা অর্জন করা এবং কাজের বিষয়ে যা কিছু জানার আছে তা শেখার মাধ্যমে কর্ম অভিজ্ঞতা অর্জন করে উৎপাদনাত্মক কাজের সাথে শিক্ষার মেলবন্ধন ঘটিয়ে শিক্ষার্থীকে সাহায্য করা।


(খ) জীবনের জীবিকা নির্ধারণে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা।


কর্ম শিক্ষার উদ্দেশ্য:-

ক) সানজীবি মানুষের আমের রভি মুখাদাবোধ জাগানো। সেই সঙ্গে কর্মপটুত্বের বিকাশ সাধন করা।


(খ) শিক্ষার্থী তার নিজ বৃত্তি নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাহায্য করা এবং নির্দিষ্ট পদ্ধতি ও পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে শেখা।


(ক)জানার জন্য শিক্ষা(Learning to Know)

 (খ)কাজ করার জন্য শিক্ষা (Learning to do)


(গ) একত্র বসবাস করার জন্য শিক্ষা(Leaming to leave together)


(ঘ) হয়ে ওঠার জন্য শিক্ষা] (Learning to be)


প্রকল্প কাকে বলে -


প্রকল্প হল সমস্যাধনী, উদ্দেশ্য বহ কাজ যা স্বাভাবিক ভাবে সামাজিক পরিবেশে নির্দিষ্ট পর্যায়ে বা স্তরের মাধ্যমে সম্পাদিত হয় তাকে প্রকল্প বলে। 

প্রকল্প কা প্রকার ও কি কি:-


প্রকল্প দুই প্রকার।


ক) একক প্ৰকা:- যে প্রকল্প একা একা সম্পাদন করা হয় সেই প্রকাকে বলে একক প্রকল্প। 


খ) যৌথ প্রকল্প :- যে প্রকল্প একাধিক ব্যক্তি মিলে যৌথ বা দলগতভাবে সম্পাদন করা হয় সেই প্রকল্পকে বলে যৌথ প্রকল্প।


• প্রকল্পের ক্যাটি স্তর বা পর্যায় :-- 

প্রকল্পের চারটি (৪) স্তর বা পর্যায় ।


ক) উদ্দেশ্য গ্রহণ। খ) পরিকল্পনা রূপায়ণ। গ) কর্ম সম্পাদন। घ) মূল্যায়ণ ।


• টবে ফুলচাষ (একক প্রকল্প) : সাধারণত টবে যে সব ফুলের চাষ করা হয় তাদের দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।

 যেমন- ক) বার মেসে ফুল। খ) মরশুমি ফুল। 


ক) যে সব ফুল বছরের বার মাসেই জন্মায় এবং বার মাসেই গাছে ফুল হয় তাদের বারমেসে ফুল বলে। যেমন-টগর, রজনী গন্ধা, গন্ধরাজ ইত্যাদি। 


খ) যে সব ফুল বছরের বার মাসে জন্মায় না নির্দিষ্ট ঋতুতে বা মরশুমে ফোটে তাদের মরশুমি ফুল

বলে। 

যেমন- বেল, শিউলি, গাঁদা, দোপাটি, ডালিয়া ইত্যাদি।

 • ফুল চাষের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিঃ— টব, খুরপি, কোদাল, কাঁচি, জলের ঝাঁঝারি, নিড়ানি, ঝুড়ি, হেসো ইত্যাদি।


● প্রয়োজনীয় কাঁচামাল :- মাটি, সারজৈব, উন্নতমানের ফুলের বীজ বা কলম, কীটনাশক ঔষধ।


• ফুলের চাষের পদ্ধতি


সর্বপ্রথমে একটি মাটির অথবা সিমেন্টের তৈরি টব সংগ্রহ করি। যদি টবের নীচে ছোট ছিদ্র ছিদ্র না থাকে তাহলে একটি ছোট ছিদ্র করি। কারণ ঐ ছিদ্র দিয়ে টবের অতিরিক্ত জল নিষ্কাষিত হবে, ফুলের টবে গাছসতেজ থাকবে। টবের গলা পর্যন্ত দোঁয়াশ মাটি ভরে দিই। দোবাশ মাটির সঙ্গে পরিমাণ মত গোবর সার ও কম্পোস্ট সার মিশিয়ে দিই। এবার আগের থেকে তৈরি করা কলম বা কাটিং চারা অথবা চারাগাছ টবের মাটিতে লাগিয়ে মাটিতে অল্প পরিমাণ জল দিয়ে দিই। এবার চারাগাছ লাগানো টবটিকে আলো বাতাস পূর্ণ জায়গায় রেখে দিয়ে প্রতিদিন নিয়মিত অল্প অল্প পরিমাণে জল দিতে থাকি। দেখতে দেখতে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই গাছ সতেজ ও সুন্দর হয়ে ডালপালা মেলে বড় হতে থাকে এবং ডালি ডালি গাছের ডগা আসবে আসার প্রতীক্ষায় থাকতে হবে কুড়ি থেকে গাছে গাছে ফল 2ফটো অবশেষেক প্রবেশ। 





Post a Comment

0Comments

Thanks for commenting

Post a Comment (0)